বর্তমানে বাজারে বিক্রি হচ্ছে অন্যান্য জিনিসের মত আপনার আমার আঙ্গুলের ছাপও। বিভিন্ন অপরাধ ঠেকাতে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম বা পদক্ষেপ নিচ্ছে । বাড়াচ্ছে উন্নতমানের প্রযুক্তির ব্যবহারও তবুও কেন যেন থামছে না বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ড। যে বা যারা এই ধরনের কর্মকান্ড গুলো করছে তারা যেন প্রতিনিয়তই আপডেট হচ্ছে। ঠিক আর একটি অপরাধমূলক কর্মকান্ড হল আরেকজনের এনআইডি বা বায়োমেট্রিক বিক্রি করা।
বর্তমানে অপরিচিত লোকের এনআইডি বা বায়োমেট্রিকে মোবাইল সিম বিক্রি করা হচ্ছে অন্যদের কাছে । যা মিলছে রাস্তাঘাটে ফেরিওয়ালার কাছেও। যদি এ সিম দিয়ে কেউ অপরাধ করে তাহলে ফেঁসে যাবেন অন্য ব্যক্তি। ফেঁসে যেতেপারেন আমাদের দেশের স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরাও।
আমাদের দেশের মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব বলছেন, এসব জালিয়াতির বিষয় তারা জানেন না। আর টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বলতে গেলে একরকম অসহায়।
আসুন আমরা ছাত্রসমাজ সকলে মিলে সচেতন হই এবং সকরের মধ্যে সচেতনা তৈরি করি। কারণ ছাত্র সমাজের এটি কর্তব্য সকলকে সচেতন করা যাতে কেউ এই ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ড গড়ে তুলতে না পারে। ভেবে দেখুন একজনের করা অপরাধে শাস্তি হচ্ছে আর একজনের ভুগতে হচ্ছে অসহায় লোকটির পরিবারকে..